এনামুল হক আলমঃপরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি ছাড়পত্রের শর্ত লঙ্ঘন পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ করায় মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় নীরব পোলট্রি ফার্ম নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ৩/০৫/২০২৩ ইং শুনানি শেষে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ধারা ৭ এর এ ক্ষতিপূরণ ধার্য করেন পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বনানী দাস।আদেশ পালনে ব্যর্থ হলে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়।
এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মৌলভীবাজার জেলার সহকারী পরিচালক মাঈদুল ইসলাম এ প্রতিবেদককে জানান, পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামবাসীর স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি আমরা তদন্ত করি। আবুল কাশেম মৌলভীবাজার হাজির। Prosecution পক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বনানী দাস উপস্থিত। তাঁদের বক্তব্য শুনা হলো। পরিবেশ অধিদপ্তর, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় ও মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ে এলাকাবাসী কর্তৃক দাখিলকৃত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশ অধিদপ্তর, মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয় কর্তৃক পোল্ট্রি ফার্মের এলাকা সরেজমিন পরিদর্শনপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। দাখিলকৃত প্রতিবেদন অনুযায়ী অধিদপ্তরে অদ্য ০৭ মে শুনানীতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করেন।
পরে বিবাদী আবুল কাশেম পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশের ছাড়পত্র ছাড়া পোল্ট্রি ফার্ম এর কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি স্বীকার করেন।
জানাগেছে,পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামের সামসু মিয়ার পুত্র আবুল কাশেম নিরব পোল্ট্রি নামে একটি লেয়ার মুরগির খামার স্থাপন করে কয়েক বছর যাবত পরিচালনা করে আসছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জুড়ী উপজেলার পশ্চিম ভবানীপুর এলাকায় গেলে দেখা যায় আবুল কাশেম নামের এক ব্যাক্তির ফার্মের ময়লার দুর্গন্ধে অতিষ্ট বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ফার্মের দুগন্ধের কবল থেকে মুক্তির জন্য এলাকার লোকজন সামাজিক ভাবে কয়েকদফা বিচার চেয়ে ব্যর্থ। স্থানীয় পঞ্চায়েতের কথায় কোন ধরনের সমাধানে না গিয়ে নিরব পোল্ট্রি ফার্মের স্বত্তাধীকারী এলাকার সামছু মিয়ার ছেলে আবুল কাশেম (২৯) আইন ও পরিবেশ দুষনসহ গ্রামবাসীর কোন কথার তোয়াক্কা না করে অন্যায় ও অবৈধভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন পোল্ট্রি ফার্ম। পোল্ট্রি ফার্মের দুর্গন্ধ সমস্ত গ্রামে ছড়িয়ে পড়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্য নতুন রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় অভিবাবক মহলের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। নিরুপায় গ্রামবাসী শেষ রক্ষার পথ হিসেবে দারস্থ হন পরিবেশ অধিদপ্তরের মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ে।র অনুমতি ছাড়পত্রের শর্ত লঙ্ঘন পরিবেশ ও প্রতিবেশের ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ করায় মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় নীরব পোলট্রি ফার্ম নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গত ৩/০৫/২০২৩ ইং শুনানি শেষে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ধারা ৭ এর এ ক্ষতিপূরণ ধার্য করেন পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বনানী দাস।আদেশ পালনে ব্যর্থ হলে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়।
এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মৌলভীবাজার জেলার সহকারী পরিচালক মাঈদুল ইসলাম জানান, পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামবাসীর স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি আমরা তদন্ত করি। আবুল কাশেম মৌলভীবাজার হাজির। Prosecution পক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বনানী দাস উপস্থিত। তাঁদের বক্তব্য শুনা হলো। পরিবেশ অধিদপ্তর, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় ও মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ে এলাকাবাসী কর্তৃক দাখিলকৃত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশ অধিদপ্তর, মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয় কর্তৃক পোল্ট্রি ফার্মের এলাকা সরেজমিন পরিদর্শনপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। দাখিলকৃত প্রতিবেদন অনুযায়ী অধিদপ্তরে অদ্য ০৭ মে শুনানীতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করেন
পরে বিবাদী আবুল কাশেম পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশের ছাড়পত্র ছাড়া পোল্ট্রি ফার্ম এর কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি স্বীকার করেন।
জানা গেছে পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামের সামসু মিয়ার পুত্র আবুল কাশেম নিরব পোল্ট্রি নামে একটি লেয়ার মুরগির খামার স্থাপন করে কয়েক বছর যাবত পরিচালনা করে আসছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জুড়ী উপজেলার পশ্চিম ভবানীপুর এলাকায় গেলে দেখা যায় আবুল কাশেম নামের এক ব্যাক্তির ফার্মের ময়লার দুর্গন্ধে অতিষ্ট বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ফার্মের দুগন্ধের কবল থেকে মুক্তির জন্য এলাকার লোকজন সামাজিক ভাবে কয়েকদফা বিচার চেয়ে ব্যর্থ। স্থানীয় পঞ্চায়েতের কথায় কোন ধরনের সমাধানে না গিয়ে নিরব পোল্ট্রি ফার্মের স্বত্তাধীকারী এলাকার সামছু মিয়ার ছেলে আবুল কাশেম (২৯) আইন ও পরিবেশ দুষনসহ গ্রামবাসীর কোন কথার তোয়াক্কা না করে অন্যায় ও অবৈধভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন পোল্ট্রি ফার্ম। পোল্ট্রি ফার্মের দুর্গন্ধ সমস্ত গ্রামে ছড়িয়ে পড়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্য নতুন রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় অভিবাবক মহলের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। নিরুপায় গ্রামবাসী শেষ রক্ষার পথ হিসেবে দারস্থ হন পরিবেশ অধিদপ্তরের মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ে।
0 Comments